২০২৫ সালের কোরবানির ঈদের সম্ভাব্য তারিখ
ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ ঈদ কবে হবে তা আমরা অনেকেই জানিনা। তাই যারা ২০২৫ সালের কোরবানি ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানতে চান মূলত তাদের জন্যই আজকের এই আর্টিকেলটি। ঈদ মূলত চাঁদ দেখার উপর নির্ভর করে, চাঁদ দেখার পর ঈদের তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
যারা ২০২৫ সালের কুরবানি ঈদ কবে হবে সে সম্পর্কে জানতে চান। তারা অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন। তাহলে আপনি জানতে পারবেন যে ২০২৫ সালে কোরবানি ঈদ কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেওয়া যাক ২০২৫ সালের ঈদের তারিখ গুলো।
প্রেজ সূচিপত্রঃ ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ
- ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ
- সৌদি আরবে ঈদ উল আযহা কবে
- আযহা শব্দের অর্থ কি তা জানুন
- ঈদের ৪র্থ দিনে কি কুরবানী হয়
- ঈদুল আযহা তিন দিন নাকি চার দিন
- ২০২৫ সালে কুরবানি ঈদ কোন মাসে
- কুরবানী ঈদের পূর্বে যেসব প্রস্তুতি নিবেন
- বাংলাদেশে সৌদি আরবের একদিন পরে কেন ঈদ হয়
- লেখকের মন্তব্যঃ ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ
ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ
ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হবে তা হয়তো আমাদের অনেকেরই জানা
নেই। আর এই না জানার কারণে আপনারা অনেকে আছেন যারা ইন্টারনেটে অনেক খোঁজাখুঁজি
করেন। যে ২০২৫ সালের কোরবানি ঈদ কত তারিখে হবে সে সম্পর্কে। কুরবানী ঈদ আমাদের
প্রতিটি মুসলমানের জন্য বড় একটি উৎসবের দিন। তাই আজকে আমি আমার এই আর্টিকেলে
আপনাদের জানাবো। যে কুরবানি ঈদ ২০২৫ সালের কত তারিখে অনুষ্ঠিত হবে।
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না
তাই আমার এই আর্টিকেলটি প্রথম
থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পরবেন। ঈদুল আযহা অর্থাৎ কুরবানীর ঈদ ২০২৫
সালের জুন মাসের ৭ তারিখে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু এটি একটি সম্ভাব্য
তারিখ মাত্র। কেননা ঈদ মূলত চাঁদ উঠার উপর নির্ভর করে ঈদের দিন নির্ধারণ করা
হয়। যদি ২৮ মে চাঁদ না উঠে তাহলে জুন মাসের ৭ তারিখে ঈদ হবে না।
একদিন পরে হবে অর্থাৎ জুন মাসের ৮ তারিখে ঈদ হবে। আর যদি ২৭ মে চাঁদ উঠে তাহলে
ঈদুল আজহা ৬ তারিখে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।এজন্যই আমি প্রথমে বলেছি যে
ঈদের জন্য নির্ধারিত একটি সময় বেঁধে দেওয়া যায় না। কারণ ঈদ হয় চাঁদের ওঠার
উপর নির্ধারণ করে। আশা করি উক্ত আলোচনা থেকে আপনি জানতে পেরেছেন যে ২০২৫ সালের
কোরবানি ঈদের সম্ভাব্য তারিখ সম্পর্কে।
সৌদি আরবে ঈদ উল আযহা কবে
সৌদি আরবে ঈদুল আযহা কবে সে সম্পর্কে এখন আমি আপনাদেরকে বিস্তারিত জানাবো। আপনারা
অনেকেই আছেন যারা জানতে চান যে সৌদি আরবে ঈদুল আযাহা অর্থাৎ কোরবানি ঈদ কবে হবে।
আসলে আমাদের দেশে ঈদের একদিন আগে অর্থাৎ একদিন পূর্বে সৌদি আরবে ঈদ অনুষ্ঠিত হয়।
এটি মূলত চাঁদ উঠার উপর নির্ভর করে যে ঈদ কবে হবে। আমরা অনেকে আছি যারা ভাবি যে
সৌদি আরবে একদিন আগে এবং
আমাদের বাংলাদেশে একদিন পরে কেন ঈদ পালন করা হয়। এর মূল কারণ হচ্ছে সৌদি আরব
পশ্চিম দিকে অবস্থিত আর বাংলাদেশ পূর্বদিকে অবস্থিত। আর পৃথিবী ঘুরে পশ্চিম
থেকে পূর্ব দিকে। তার জন্য সৌদি আরবে সূর্য ডুবে আগে এবং চাঁদও দেখা যায়
আগে।আমাদের মুসলমানদের ধর্মীয় দিনগুলো নির্ধারণ করার জন্য চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি
করে। তাই সৌদি আরবে যদি একদিন আগে চাঁদ দেখা যায় তাহলে তাদের পরের মাস থেকে
নতুন মাস শুরু হয়।
কিন্তু যদি বাংলাদেশে সে সময় অর্থাৎ একই সময় চাঁদ না দেখা যায় তাহলে তখন আমরা
একদিন পরে নতুন মাস শুরু করি। এর কারণেই মূলত সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশে
ধর্মীয় দিনগুলো একদিন পিছিয়ে থাকে। এই হিসাবে সৌদি আরবের কোরবানির ঈদ অর্থাৎ
ঈদুল আযহা ২০২৫ সালের জুন মাসের ৬ তারিখে অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ইসলামী ক্যালেন্ডার হিজরী ১০ জিলহজের সঙ্গে মিলে যায়। যেটা চাঁদ উঠার উপর
নির্ধারণ করে করা হয়েছে।
তবে চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে কুরবানী ঈদের তারিখ পরিবর্তন হতে
পারে। সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেলে সেখানে উদযাপন শুরু হয় এবং অন্যান্য দেশ
তাদের নিজস্ব চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে ঈদের তারিখ নির্ধারণ করে। আর মূলত
এই কারণেই আমাদের বাংলাদেশের মতো কিছু দেশ কোরবানি ঈদ অর্থাৎ ঈদুল আযহা সৌদি
আরবের থেকে একদিন পরে অনুষ্ঠিত হয়। আশা করি এই আলোচনা থেকে আপনি জানতে
পেরেছেন যে সৌদি আরবে ঈদুল আযহা কবে হবে।
আযহা শব্দের অর্থ কি তা জানুন
আজাহা শব্দের অর্থ কি? সে সম্পর্কে হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা এটি কি এর অর্থ কি
সে সম্পর্কে এখন আমি আপনাদের জানাবো। আজহা শব্দটি আরবি ভাষা ধাতু থেকে
হয়েছে এর অর্থ হচ্ছে উজালা অথবা সকালের আলো। এই আযহা শব্দটি মূলত কোরবানির অর্থে
ব্যবহার করা হয়। এর ফলে ঈদুল আযাহা শব্দের অর্থ হয়ে
দাঁড়ায় কোরবানির ঈদ।
ঈদ শব্দের অর্থ হচ্ছে উৎসব এবং আল-আযহা শব্দের অর্থ হচ্ছে কুরবানী। এই দিনটি
মুসলমানদের জন্য একটি বড় উৎসব হিসেবে পালন করা হয়। এই দিনটিতে হযরত
ইব্রাহিম (আ.) আল্লাহর আদেশে নিজের সন্তানকে কুরবানী দিতে প্রস্তুত হয়েছিলেন।
সেই থেকে এই দিনটির আল্লাহ মুসলমানদের জন্য উৎসব অর্থাৎ কোরবানি ঈদ করেছেন।
ঈদের ৪র্থ দিনে কি কুরবানী হয়
ঈদের ৪র্থ দিনে কি কুরবানী হয় এই নিয়ে আমাদের অনেক সন্দেহ বা প্রশ্ন রয়েছে।
আমরা অনেকেই জানিনা যে ঈদের চতুর্থ দিনে কুরবানী হবে কিনা। এই বিষয় নিয়ে আমি
এখন ইসলামিক শরীয়ত অনুযায়ী আপনাদের জানাবো যে ঈদের চতুর্থ দিনে কুরবানী হয় কি
না।
আরো পড়ুনঃ জমির মালিকানা যাচাই করার উপায়
তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক যে ঈদের চার দিন বাদ কুরবানী হবে কিনা সে সম্পর্কে
বিস্তারিত। ঈদের চতুর্থ দিনে কুরবানী হয় না এর কারণ হচ্ছে কুরবানীর একটি
নির্দিষ্ট সময়সীমা আছে। যেটা ইসলামের শরীয়ত অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়েছে। ঈদ
শুরু হয় দশ জিলহজ্জ ঈদের দিন ফজরের নামাজ পরে এবং ঈদের নামাজ শেষে।
আর শেষ হয় ১২ জিলহজ্জ সূর্য ডোবার পূর্বে ঈদের তৃতীয় দিন পর্যন্ত। এটা কার একটু
সংক্ষিপ্তভাবে বলতে গেলে। ঈদের চার দিনে কুরবানী হয় না কুরবানীর সর্বশেষ দিন
হচ্ছে ঈদের তৃতীয় দিন ১২ জিলহজ্জ। আশা করি যে আপনি এই আলোচনা থেকে জানতে পেরেছেন
যে ঈদের চতুর্থ দিনে কুরবানী হয় কি না সে সম্পর্কে।
ঈদুল আযহা তিন দিন নাকি চার দিন
ঈদুল আযহা তিন দিন নাকি চার দিন এটা নিয়ে আমাদের মধ্যে যথেষ্ট মতভেদ রয়েছে।
অনেকেই মনে করেন যে কুরবানির ঈদ তিন দিন আবার অনেকেই মনে করেন কুরবানির ঈদ চার
দিন। এই যে মতভেদ রয়েছে আমাদের সকলের তাই এখন আমি আপনাদের জানাবো
যে ঈদুল আযহা আসলে কয়দিন। তাই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে আমার
এই পোস্ট টি পরবেন।
যার ফলে আপনি জানতে পারবেন সঠিক তথ্য। ঈদুল আযহা বা কুরবানীর ঈদের উৎসব
সাধারণত একদিন হয়ে থাকে যেদিন ঈদের নামাজ হয় সেদিন অর্থাৎ ১০ জিলহজ্জ।
কিন্তু ইসলামী শরীয়তে কুরবানীর সর্বশেষ দিন হচ্ছে ৩দিন প্রথম ১০,১১ এবং ১২
জিলহজ্জ। তাছাড়া ১৩ জিলহজ্জ কুরবানী ঈদের দিন নয় কিন্তু এটাকে তাসরিকের
শেষ দিন বলা হয় এবং তখনও তাকবীর বলা হয়।
এটাকে মূলত অনেকেই চার দিন বলেন কিন্তু কুরবানী ঈদ বা ঈদুল আযহা প্রথম তিন দিনে
থাকে। এগুলোকে আরেকটু সহজ ভাবে বলতে গেলে। ঈদুল আযহা বা কুরবানী ঈদ উৎসব
হচ্ছে এক দিনের হয় আর কোরবানির সর্বশেষ তিন দিন থাকে এবং তাসরিকের দিন চার
দিন থাকে। আশা করি ঈদুল আযহা তিন দিন নাকি চার দিন সেই সম্পর্কে একটি
সুস্পষ্ট ধারণা আপনি ইতোমধ্যেই পেয়ে গিয়েছেন।
২০২৫ সালে কুরবানী ঈদ কোন মাসে
২০২৫ সালে কুরবানী ঈদ কোন মাসে সেটি হয়তো ইতোমধ্যেই উপরের আলোচনা থেকে আপনি
জানতে পেরেছেন যে ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ কোন মাসে অনুষ্ঠিত হবে। তার
পরেও এটিকে আরেকটু ভালোভাবে আপনাদেরকে জানিয়ে দিই। আসুন তাহলে জেনে নি এই বছরে
কোরবানি ঈদ কোন মাসে হবে সে সম্পর্কে। ইসলামিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী সৌদি
আরব ও তার আশেপাশের দেশে ২০২৫ সালের কোরবানি ঈদ হবে ৬ই জুন ২০২৫ শুক্রবারে।
অবশ্যই যদি চাঁদ দেখা যায় সে অনুযায়ী এই তারিখটি নির্ধারণ করা হয়েছে। এবং
বাংলাদেশে সাধারণত সৌদি আরবের পরের দিন কুরবানী ঈদ হয়ে থাকে। তার মানে বাংলাদেশ
৭ই জুন ২০২৫ শনিবার ঈদুল আযহা বা কোরবানি ঈদ হতে পারে।যেহেতু ঈদ চাঁদ দেখার উপর
নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয় সেহেতু দুই একদিনের পার্থক্য হতে পারে। আশা করি ২০২৫
সালের কুরবানি ঈদ যে মাসে হবে সেটি আপনি ইতোমধ্যেই জানতে পারলেন।
কুরবানী ঈদের পূর্বে যেসব প্রস্তুতি নিবেন
কুরবানী ঈদের পূর্বে যে সব প্রস্তুতি নিবেন। সেগুলো নিয়ে এখন আমি আমার এই
আর্টিকেল এর মাধ্যমে আলোচনা করব যা থেকে আপনি জানতে পারবেন। যে কুরবানী ঈদের
পূর্বে কি কি প্রস্তুতি নিতে হয় সে সম্পর্কে। ঈদ শুধু আনন্দের আর উৎসবের
নয় এটি হচ্ছে একটি বড় ইবাদতের দিন। এই দিনে আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজও
রয়েছে যেগুলোর পূর্বে প্রস্তুতি নেওয়া অনেক জরুরী।
যেন আমাদের এই দিনটাতে এবাদতটা সঠিক ও সুন্দরভাবে পালন করতে পারি। আসুন জেনে
নেওয়া যাক কুরবানী ঈদের পূর্বে আপনি যেসব প্রস্তুতি নিবেন। প্রথমেই আপনাকে
আপনার নিয়ত ঠিক করতে হবে। আপনাকে মনে রাখতে হবে কুরবানী একমাত্র আল্লাহর
সন্তুষ্টি লাভের জন্য। অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন লোক দেখানোর জন্য কুরবানী না
করে। তারপর কুরবানীর জন্য উপযুক্ত পরিমাণে টাকা আলাদা করে রাখতে হবে।
এবং নিশ্চিত করবেন যে আপনার উপর কুরবানী ফরজ কিনা। অবশ্যই পশু কেনার
ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে পশুর উপযুক্ত বয়স এবং স্বাস্থ্য সুন্দর আছে কিনা।
কুরবানী ঈদের দিন পশু কুরবানীর জন্য একটি নিরাপদ বা ভালো পরিষ্কার জায়গা ঠিক
করতে হবে। কুরবানীর গোশত কিভাবে বন্টন করতে হয় সে সম্পর্কে আগে থেকেই জেনে নিতে
হবে। যেমন তিন ভাগে ভাগ করতে হবে।
ঈদের দিন সকালে গোসল করার পর চোখে সুরমা, আতর এবং সুন্দর পোশাক পরিধান করতে
হবে।ঈদের নামাজ কোথায় পড়বেন এবং সেখানকার জামাত কয়টার সময় শুরু হবে সেগুলো
আগে থেকেই জেনে নিতে হবে। ঈদের দিন থেকে শুরু করে ঈদের চতুর্থ দিন পর্যন্ত তাকবীর
বলতে হবে। এটা বলা সুন্নত। আশা করি উপরোক্ত আলোচনা থেকে আপনি জানতে পেরেছেন। যে
কুরবানী ঈদের পূর্বে কি কি প্রস্তুতি নিতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত সব তথ্য।
বাংলাদেশে সৌদি আরবের একদিন পরে কেন ঈদ হয়
বাংলাদেশের সৌদি আরবের একদিন পরে কেন ঈদ হয় এটা নিয়ে আমাদের অনেকেরই মনে প্রশ্ন
ঘুরপাক খায় যে কি কারণে তাদের পরের দিন আমাদের এখানে ঈদ হয় সে
সম্পর্কে। তাই এখন আমি আপনাদেরকে এ বিষয়ে সঠিক তথ্য দেবো যে কেন
বাংলাদেশে সৌদি আরবের পরের দিন ঈদ হয় সে সম্পর্কে। ঈদের দিন মূলত চাঁদ
উঠার উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়।
আরো পড়ুনঃ
জেনে নিন আরবি নাম ক্যালেন্ডার ২০২৫
তাই সৌদি আরবে একদিন আগে এবং বাংলাদেশে একদিন পরে ঈদ হয়। আর এই জন্যই সৌদি
আরব ও বাংলাদেশের আকাশে একদিনে চাঁদ না দেখা যাওয়ার কারণে মূলত একদিন আগা
পিছা করে ঈদ পালন করা হয়ে থাকে। এটা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে এবং ভৌগলিক ও
বৈজ্ঞানিক ভাবেও গ্রহণযোগ্য। আশা করি আপনি জানতে পেরেছেন যে বাংলাদেশে সৌদি আরবের
একদিন পরে কেন ঈদ হয়।
লেখকের মন্তব্যঃ ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ
ঈদুল আজহা ২০২৫ কত তারিখে বাংলাদেশ আশা করি উক্ত আলোচনা থেকে আপনি সকল তথ্য
জানতে পেরেছেন। ইনশাআল্লাহ ২০২৫ সালে বাংলাদেশে ৭ই জুন ঈদ অনুষ্ঠিত হবে। যা
নির্ধারণ করা হবে চাঁদ ওঠার ওপর ভিত্তি করে। এবং সৌদি আরবে বাংলাদেশের আগের দিন
অর্থাৎ ৬ জুন পালন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কেননা এই দুই দেশের ভৌগোলিক অবস্থান ও
চাঁদ দেখার মধ্যে সময়ের পার্থক্য রয়েছে।
ঈদের এই উৎসবে আমরা যেন আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারি। এবং একে অপরের
পাশে সাহায্য নিয়ে দাঁড়াতে পারি। আশা করি আমার এই আর্টিকেলটির পড়ে আপনি
উপকৃত হয়েছেন। আমার এই আর্টিকেলটি যদি আপনার উপকারে এসে থাকে। তাহলে অবশ্যই
এটিকে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন। আর এই আর্টিকেলটি নিয়ে যদি আপনার
কোন প্রশ্ন বা মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই নিচে থাকা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট
করে জানাবেন।
অপরাজিতা আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url